মোমবাতি কখন দেখা গেল?

মোমবাতি অনেক বৈচিত্র আছে, সাধারণ হলুদমোমবাতি, ছাই মোমবাতি, প্যারাফিন মোমবাতি।

হলুদ মোমবাতি হল মোম

ছাই হল ছাই কৃমির নিঃসরণ, যা প্রাইভেট গাছে পাওয়া যায়;

প্যারাফিন মোম হল পেট্রোলিয়ামের নির্যাস, এবং রস সংগ্রহ করা হয় এবং মোমবাতি তৈরির জন্য উপাদান তৈরি করতে প্রক্রিয়াজাত করা হয়।

প্রাচীনরা মোমবাতিকে প্রদীপ হিসেবে ব্যবহার করত আলোকিত করতে, বলিদান করতে, রোগ নিরাময় করতে এবং কাপড় ছাপিয়ে রং করত......

আধুনিক লোকেরা দেখতে পায় যে মোমবাতি সামরিক, শিল্প, ওষুধ এবং অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যেতে পারে

মানুষ অনেক আগে ব্যবহার করেছেমোমবাতিএকটি মোমবাতির শিখা হিসাবে

প্রাচীনকালে, পূর্বপুরুষরা ডাল, কৃমি কাঠ এবং কাঠের চিপগুলিতে প্রাণী এবং উদ্ভিদের তেল মেখে, তাদের বেঁধে রাখতেন এবং রাতে আলোর জন্য টর্চ তৈরি করতেন।

খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে প্রাক-কিন যুগে, লোকেরা ফাঁপা খাগড়ার টিউবগুলির চারপাশে কাপড় মুড়ে, তাদের মধ্যে মোমের রস ঢেলে এবং আলোর জন্য সেগুলি জ্বালিয়ে দেয়।

প্রাচীন লোকেরা রোগ নিরাময়ের জন্য আলোর পাশাপাশি মোমবাতি ব্যবহার করত।

হান রাজবংশের সময়, শুদ্ধহলুদ মোমবাতিএখনও একটি বিরল আইটেম ছিল।

প্রাচীনকালে, কোল্ড ফুড ফেস্টিভ্যালে আগুনের ব্যবহার নিষিদ্ধ ছিল, তাই রাজা মার্কুইসের উপরে কর্মকর্তাদের মোমবাতি দিতেন, যা প্রমাণ করে যে সেই সময়ে মোমবাতি খুব কম ছিল।

ওয়েই, জিন, দক্ষিণ এবং উত্তর রাজবংশের সময়, আভিজাত্যের মধ্যে মোমবাতি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হত, কিন্তু সাধারণ মানুষ এখনও তাদের সামর্থ্য করতে পারেনি।

শি চং, পশ্চিমী জিন রাজবংশের একজন ধনী ব্যক্তি, তার সম্পদ প্রদর্শনের জন্য মোমবাতি জ্বালানী কাঠ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন।

তাং রাজবংশের সময়, ছাই মোম আবির্ভূত হয়েছিল, কিন্তু মোম এখনও একটি মূল্যবান আইটেম ছিল এবং সাম্রাজ্যের প্রাসাদটি পূর্ণ-সময়ের কর্মকর্তাদের সাথে মোমবাতি পরিচালনা করার জন্য একটি সংস্থাও স্থাপন করেছিল।

তাং রাজবংশের সময় জাপানে মোমবাতির প্রচলন হয়েছিল।

মিং এবং কিং রাজবংশের সময়, মোমের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায় এবং সাধারণ মানুষের বাড়িতে মোমবাতি দেখা দিতে শুরু করে, যা রাতের বেলায় আলো জ্বালানোর জন্য সাধারণ দৈনন্দিন প্রয়োজনে পরিণত হয়।

আধুনিক সময়ে বিদ্যুতের ব্যাপক প্রয়োগের ফলে, মোমবাতি ধীরে ধীরে আলোকসজ্জার ঐতিহাসিক পর্যায় থেকে সরে গেছে এবং একটি প্রতীক হয়ে উঠেছে, প্রায়শই বলিদান, বিবাহ, জন্মদিনের ভোজ, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া এবং অন্যান্য প্রধান অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়।